১। তাকবীর বলা অবস্থায় রুকুতে যাওয়া। (সহীহুল বুখারী, হাদীস নং ৮০৩; সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৮৯৪)
২। উভয় হাত দ্বারা হাঁটু ধরা। (সহীহুল বুখারী, হাদীস নং ৭৯০; সুনানে আবূ দাউদ, হাদীস নং ৭৩১, ৮৬৭; সুনানে তিরমিজী, হাদীস নং ২৬০)
৩। হাঁটু ধরার সময় হাতের আঙ্গুলগুলো ফাঁক করে ছড়িয়ে রাখা। (সহীহ ইবনে হিব্বান, হাদীস নং ১৮৮৭; সুনানে আবূ দাউদ, হাদীস নং ৭৩১; মুস্তাদরাকে হাকেম, হাদীস নং ৮১৪)
৪। কনূইসহ উভয় হাত সম্পূর্ন সোজা রাখা। (সুনানে তিরমিজী, হাদীস নং ২৬০; সুনানে আবূ দাউদ, হাদীস নং ৭৩৪; সুনানে বাইহাক্বী, হাদীস নং ২৬১৯)
৫। পায়ের গোছা, হাটু ও উরু সম্পূর্ন সোজা রাখা। (সুনানে আবূ দাউদ, হাদীস নং ৮৬৩; মুসনাদে আহামাদ, হাদীস নং ১৭০৭৬; সুনানে নাসায়ী, হাদীস নং ১০৩৬)
৬। মাথা, পিঠ ও কোমর সমান রাখা, উঁচু-নিচু না করা এবং দৃষ্টি পায়ের দিকে রাখা। (সহীহুল বুখারী, হাদীস নং ৮২৮; সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ১১৩৮; সুনানে বাইহাক্বী, হাদীস নং ৩৬৮২)
৭। কমপক্ষে তিনবার এই তাসবীহ পড়া-
سُبْحَانَ رَبِّىَ الْعَظِيمِ
(সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ১৮৫০; সুনানে নাসায়ী, হাদীস নং ১১৩২; সুনানে তিরমিজী, হাদীস নং ২৬১)
৮। রুকু থেকে উঠার সময় ইমামের سَمِعَ اللَّهُ لِمَنْ حَمِدَهُ (সামি’আল্লাহু লিমান হামিদাহ) এবং মুক্তাদীর رَبَّنَا لَكَ الْحَمْدُ (রব্বানা লাকাল হামদ) বলা। আর একাকী নামায আদায়কারীর উভয়টি বলা। (সহীহুল বুখারী, হাদীস নং ৬৮৯,৭৮৯; সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৯৪৮)

Loading