আসসালামুআলাইকুম, আমি তালাক সম্পর্কে শরীয়তের মাসালা জানতে চাই… প্রশ্নঃ কেই যদি বলে.. “( তাহলে আমি মনে মনে বললাম অামি যেই মেয়েকেই বিবাহ করব সেই তালাক তাহলে তো তালাক হবেনা)” ব্রাকেটর কথাটি বলার দ্বারা কি তালাক হবে? প্রশ্নঃ একদিন আমি মোনাজাতে দোয়া করছিলাম। এ সময় এ কথাটি (“আমি যেই মেয়েকেই বিবাহ করব সেই তালাক”) শব্দটি আমার মনে প্রবল ভাবে এসেছিল। দোয়া শেষ করার পর আমার মনে হচ্ছিলো আমি উক্ত শব্দটি বলে ফেলেছিলাম। একবার মনে হচ্ছে দোয়া করছিলাম আর একবার মনে হচ্ছিলো উক্ত বাক্যটি বলেছি। আমি সন্দিহান। এক্ষেএে সমাধান কি?? প্রশ্নঃ একদিন আমাদের হুজুরকে এভাবে জিজ্ঞাসা করেছিলাম (“আমি মনে মনে বললাম আমি যেই মেয়েকেই বিবাহ করব সেই তালাক বলেছিলাম এখন মাসালা কি “) এভাবে জিজ্ঞাসা করার দ্বারা কি কোন সমস্যা হবে?? এভাবে জিজ্ঞাসা করার দ্বারা কি এই বাক্যটি “আমি যেই মেয়েকেই বিবাহ করব সেই তালাক”সত্যায়ন হবে?? প্রশ্নঃ ঘুমের ঘরে অথবা ঘুমের আমেজ থাকা অবস্থায় অথবা এমন অবস্থায় যে শরীর নিয়ন্ত্রণে নেই এক্ষেত্রে যদি বলে “আমি যেই মেয়েকেই বিবাহ করব সেই তালাক “তাহলে কি তালাক হবে?? প্রশ্নঃ একই বৈঠকে অথবা একই মজলিসে যদি বর কনেকে সাক্ষীদের সামনে বলে আমি তোমাকে বিবাহ করলাম আর কনে যদি বলে কবুল করলাম তাহলে তো বিবাহ হয়ে যায়। এভাবে বিবাহ হয়ে যাবার পর বর যদি কনেকে সাথে সাথে আবার এভাবে বলল আমি তোমাকে বিবাহ করলাম, কনে বলল আমি কবুল করলাম। এভাবে বরের দুই বার প্রস্তাব দেওয়া ও কনের এভাবে দুই বার কবুল বলায় বিবাহ কি দোহরানো হিসাবে গন্য হবে?? বিবাহ দোহরানোর এ পদ্ধতি কি সঠিক?? Sorry, this entry is only available in Bengali.
হুযুর আমি ১ তা মেয়ের সাথে প্রেম করতাম।আমরা ২ জনই চাইতাম যে এক জন আর এক জন কে বিয়ে করতে।সহবাস না হলেও আলিংগন এবং আর কিছু সম্পর্ক হয়েছে। এক পরজায়ে আমি তাকে এসএমএস এ কবুল বলতে বলি সে ও বলে। এখন আমি তওবা করে ঐই পথ থেকে সরে এসেছি। এখন প্রশ্ন হল১। আমাদের কি বিয়ে হয়েছে? আর যদি হয়ে থাকে তবে আমি কি শুধু তওবা করলেই গুনাহ মাফ হবে নাকি অন্য কোন উপায়ে কিছু করতে হবে? কেননে কোন ভাবেই আমরা বৈবাহিক জীবন যাপন করতে পারব না।দয়ে করে একটু তারাতারি জানাবেন। জাজাকাল্লাহু খাইরান Sorry, this entry is only available in Bengali.
জিনাকারী/সমকামী গুনাহকারী ব্যাক্তি যদি তওবা না করে পবিত্র নারীকে বিবাহ করে তার বিবাহ কি বৈধ হবে? এই ব্যাপারে প্রশ্ন করেছিলাম, আপনি উত্তর দিয়েছিলেন। এখন Islamqa.info নামের ওয়েবসাইট এ দেখলাম কেউ যদি তওবা না করে বিবাহ করে তার সে বিয়ে বৈধ হবে না। এই ব্যাপারে আপনার কাছ থেকে জানতে চাই বিষয় টা কি সঠিক? অনেক মানুষ এই সব গুনায় জড়িত এবং দ্বীনের বুঝ না থাকার কারণে তওবা না করে পবিত্র নারীকে বিয়ে করতেছে?এখন তাদের বিয়ে কি বৈধ হচ্ছে না। দয়া করে এই ব্যাপারে বিষয়টি যদি পরিষ্কার করে দিতেন? Sorry, this entry is only available in Bengali.
আসসালাম আলাইকুম হুজুর।হুজুর হুরমতে মুশাহারার ক্ষেত্রে বলা হয় যে যদি কাপড়ের উপর দিয়ে স্পর্শ করে তবে উষ্ণতা অনুভব না হতে হবে।এখানে উষ্ণতা দ্বারা কি শরীরের তাপমাত্রা উদ্দেশ্য?হুজুর দুইটি বা তিনটি কাপড় পড়লেও তো শরীরের তাপমাত্রা অনুভব হয়।আরেকটা প্রশ্ন সাধারন কাপড়ের উপর দিয়ে উত্তেজনার সাথে খালি হাতে স্পর্শের দ্বারা হুরমত সাব্যস্ত হয়? অথবা যদি মা ছেলে ঘেষাঘেষি করে বসে থাকে এবং উভয়ের মাঝে যদি দুইটি সাধারন কাপড়ের আবরন থাকে তখন কারো কামভাব আসলে কি হুরমত সাব্যস্ত হয়? Sorry, this entry is only available in Bengali.
হুজুর আসসালামু আলাইকুম।হুজুর দয়া করে একটা প্রশ্নের উত্তর দিবেন।হুজুর যদি ওয়েবসাইটে দিতে সংকোচ বোধ হয় তবে ই-মেইলে দিবেন।হুজুর কয়েকমাস যাবত এর জন্য আমি কোন কাজে মন দিতে পারছিনা।সব কিছু কেমন যেন অনিয়মিত হয়ে গেছে।ইবাদাতেও ঠিকমত মন দিতে পারি না।হুজুর উত্তর না দিলে আমার মানসিক রোগীতে পরিণত হওয়া ছাড়া উপায় নেই।হুজুর এমনিতে আমি ছোটবেলা থেকে বেশ ধর্মপরায়ণ।তাই আমার মনে ওসওয়াসা বেশি আসে।ইসলামে যে বিষয়গুলো নিষিদ্ধ সেগুলো নিয়ে আমার বেশি ওসওয়াসা আসে।যেমন কুফর,শিরক আল্লাহ ক্ষমা করেননা তাই উক্ত বিষয়গুলো নিয়ে চিন্তা বেশি আসত।বর্তমানে ইসলাম সম্পর্কে আরও বেশি জানার জন্য বিভিন্ন ওয়েবসাইটের পাঠকদের জিজ্ঞাসা গুলো পড়তে থাকলাম তখন আমি হুরমতে মুশাহারাত বিষয়টি জানতে পারি।তখন থেকেই তা আমার মনের ভিতর কুমন্ত্রণা সৃষ্টি করতে থাকল।আগে আমি যখন বিষয়টি জানতামনা তখন আমার মনে আমার মা সম্পর্কে কোন খারাপ চিন্তা আসত না।এটা জানার পর থেকে আমি মায়ের কাছে যেতে পারি না,রিক্সাযোগে মায়ের সাথে কোথাও একসাথে যেতে পারি না।অথচ আগে এটা সম্পর্কে না জানার কারনে এরকম হতই না।যখনই মায়ের কাছে আমি আসি তখনই আমার ভিতর অনিচ্ছাকৃতভাবে বাজে ফিলিংস তৈরি হয়।আমি নিজে ইচ্ছা করেও তা সরাতে পারি না।এমনকি মায়ের হাত থেকে কোন কিছু নেয়ার সময় ভয়ে থাকি কখন স্পর্শ লাগার কারনে হুরমতে মুশাহারাত সাব্যস্ত হয়ে যায়।এই অবস্থায় মাঝে মাঝে স্পর্শও লাগে তখন সবসময় কামভাব নিয়ে সন্দেহে থাকি।স্পর্শ লাগার সময় আমার মনে মায়ের সাথে সহবাস করার কোন ইচ্ছাও জাগে না।কিন্তু সবসময় একটা বাজে অনুভূতি অনিচ্ছাকৃতভাবেই আসে।এখন আমার প্রশ্ন হল কিরকম কামভাব আসলে মা বাবার বিয়ে ভেঙ্গে যাবে?১/অন্তরে হালকা কামভাব আসলে যদি লিঙ্গ উত্থিত না হয় তবে কি হুরমতে মুশাহারাত সাব্যস্ত হয়?২/যদি স্পর্শ করার ফলে লিঙ্গ তার নিস্তেজ অবস্থায়ই এক বা দুই মিলিমিটার বা তার কম বড় হয় এবং তা যদি উপলব্ধি করা না যায় তবে কি হুরমতে মুশাহারাত সাব্যস্ত হয়?৩/সাধারণত হুরমতে মুশাহারাত হওয়ার জন্য লিঙ্গ কতটা উত্তেজিত হওয়া জরুরি? উল্লেখ্য আমার মায়ের বয়স ৫১ বছর এবং বাবার বয়স ৭১ বছর(ইংরেজী সন হিসেবে)।৪/হুজুর আরেকদিন মার হাত থেকে কিছু নেয়ার সময় স্পর্শ লাগার সাথে সাথে বাজে অনুভূতি তৈরী হয় যা আমার অনিচ্ছাকৃত ছিল।তখন আমার মনে সহবাসের মনোভাব ছিল না তখনই আমার হৃদয়ে হুরমতে মুশাহারাত হবার ভয়ে হৃৎকম্পন দেখা দেয়।এক্ষেত্রে লিঙ্গ উত্থিত হয়নি কিন্তু লিঙ্গ নিস্তেজ অবস্থা থেকে ১ বা ২ মিলিমিটার বেড়েছে এবং যেরকম নিস্তেজ ছিল সেরকমই আছে। এখন কি বাবা মায়ের বিয়ে ভেঙ্গে গেছে।হুজুর তাড়াতাড়ি জানাবেন। Sorry, this entry is only available in Bengali.