আমার বাবা মা জীবিত আছেন ।আমরা দুই ভাই বাবা মায়ের খরচ বহন করি।আমরা দুই ভাই ।তিনি আমাদের দুই ভাইয়ের মাঝে ঢাকাতে একটা জমি দলিল করে দেন ।আমি ছোট ও আয় রোজগার না থাকায় আমার বড় ভাই সেই জায়গাতে সবার অনুমতি ক্রমে সাত তলা ফাউন্ডেশন দিয়ে দুই তলা তৈরী করেছেন ।দলিল লিখার সময় বাবা মাকে মৌখিক ভাবে এটা বলেছে যে , বিল্ডিং তৈরির পর ছোট ভাইয়ের ফ্ল্যাট থেকে যে ভাড়া আসবে , সেখান থেকে তার রিন পরিশোধ হবে ।রিন পরিশোধ হওয়ার আগ পর্যন্ত পুরা বিল্ডিং এর মালিক আমার বড় ভাই থাকবে। আমাকে থাকার জন্য শুধুমাত্র একটা ফ্ল্যাট দেয়া হবে । তিনি এখন দু’তলা করার পর বলছেন আর করবে না । সে এই বিল্ডিং যে পরিমান টাকা খরচ করেছে তার অর্ধেক রিন বাবত পরিশোধ করতে হবে ।আমারও এখন একটা ভালো বেতনের খেদমত হয়েছে ।আমার বড় ভাই এখন বলছে !#বিল্ডিং এর ভাড়া থেকে রিন পরিশোধ হবেনা । বেতনের টাকা দিয়ে রিন পরিশোধ করতে হবে ।বিল্ডিং এ তিনি যে পরিমান টাকা খরচ করেছে , বেতনের টাকা দিয়ে রিন পরিশোধ হওয়া পর্যন্ত যে ভাড়া আসবে এর পুরোটাই তার লাভের টাকা । এই পর্যন্ত সে ওই পুরা বিল্ডিং এর মালিক থাকবে। আমাকে থাকার জন্য একটা ফ্যাট দিবে শুধু । আমার অংশে যে ফ্ল্যাট গুলো আছে , এই ফ্ল্যাটের ভাড়া গুলো নাকি এখন তিনি লাভ হিসেবে নিবেন । #আমার_প্রশ্ন_দলিল লিখে নেয়ার সময় বলেছিলেন , আমার ফ্যাটের ভাড়ার থেকে রিন পরিশোধ করবেন । এখন তিনি সেটা বলেনি বলে অস্বীকার করেছেন। এটার মাসআলা কি ? #আমার_প্রশ্ন_তিনি প্রতি মাসে আমার বেতনের থেকে রিন বাবত =20,000/- টাকা নিচ্ছেন ।আর আমার অংশের ফ্যাটের ভাড়ার টাকা থেকে প্রতি মাসে =16,000/- টাকা করে লাভ নিচ্ছেন ।এটার মাসআলা কি ? #আমার_প্রশ্ন এভাবে পুরা বিল্ডিং এর অর্ধেক রিন পরিশোধ হওয়ার পর আমি মালিকানা দাবি করতে পারবো।অথচ আমাদের বাবা এই জায়গাটা দুই ভাইয়ের মাঝে সমান ভাবে বন্টন করেছেন ।এটার মাসআলা কি ? ভাইয়ার এই কথাগুলো এখন স্টেম্প করে সবার থেকে দস্তখত করে নিয়েছেন । #আমার_প্রশ্ন যারা এই স্টেম্পে দস্তখত করেছেন তাদের জন্য শরিয়তের মাসআলা কি হবে ? #আমার_প্রশ্ন এখন আমার জন্য কি করনিয় ? এভাবেই কি রিন পরিশোধ করবো নাকি ভাড়ার থেকেও রিন পরিশোধ করা যাবে । যদি ভাড়ার থেকেও রিন পরিশোধ করা যায়, তাহলে ___?এবং তিনি যে লাভ নিচ্ছেন এটা কি তার জন্য ঠিক আছে ।আমাকে সঠিক ভাবে মাসআলা দিবেন বলে আশা করছি । Sorry, this entry is only available in Bengali.
আসসালামু আলাইকুম। হযরত আজকে আরেকটি ব্যবসার বিষয়ে প্রশ্ন করছি:আমাদের অফিসের যত ছাপার কাজ আছে যেমন খাতা, ডায়েরী, গেঞ্জি, কলম, কেলেন্ডার ইত্যাদি। যিনি এগুলো ছাপান তার সাথে আমি ব্যবসায়ের ব্যাপারে আলাপ করে ছিলাম। তিনি আজ ফোন করে ছিলেন বললেন আমাদের অফিসের বর্তমান যে অডার টি তিনি করছেন তাতে তার মোট ৩০০০০০/- টাকার মত লাগবে। এখন তিনি আমাকে বলছেন অর্ডারের কাজ করা প্রায় শেষের দিকে কিন্তু তার কাছে প্রেসে দেয়ার মত টাকা নেই। বর্তমানে ১৫০০০০/- টাকা দিলে তিনি কাজটি করিয়ে আনতে পারেন। সাপ্তাখানিকের মধ্যেই আমাদের অফিসের পেমেন্ট যখন দেয়া শুরু হবে তখন তিনি আমার টাকা আগে পরিশোধ করবেন। এবং ব্যবসায়ে যা লাভ হবে তার থেকে আমাকেও কিছু লাভ দিবেন। লাভ কত হবে তা এখনো শিওর না। যা হয় তা থেকে আলোচনা সাপেক্ষে আমাকে কিছু পরিমান দিবে। আমি আমার মামাকে এবং অফিসের চেয়ারম্যান সারকে জানিয়েছি তারা দিতে বলেছেন। যা লাভ দিবে তার থেকে আমি মামার সাথে আলোচনা করে মামা কিছু আর আমি কিছু লাভ নিবো। এখন আমার প্রশ্ন এভাবে ব্যবসা যায়েয হবে কি? আপাতত টাকা দিয়ে দিচ্ছি। যেহেতু তার আজই (২০.১২.১৭) প্রয়োজন। যদি ব্যবসা হালাল না হয় তবে লাভ নিবো না এবং কিভাবে করলে হালাল হবে জানালে কৃতজ্ঞ ও উপকৃত হবো। অনুগ্রহ করে জানাবেন। জাযাকাল্লাহু খাইরান। Sorry, this entry is only available in Bengali.
অাসসালামু অালাইকুম। হযরত অামর একটি কম্পিউটার ট্রেনিং সেন্টার ছিল। যা গত ৩ বছর আগে বন্ধ হয়ে গিয়েছে। বর্তমানে আমি চাকুরি করি। আমার প্রশ্ন আমার ট্রেনিং সেন্টার যখন চালু ছিলো তখন অনেক শিক্ষার্থী ভর্তি হবার পর কিছু দিন ক্লাস করে আর আসতো না। স্বাভাবিক নিয়মে তারা ভর্তির সময় যে ফিস জমা দিতো তা আর নিতে আসতো না। সাধারণত জমা দেয়া ফিস নিতে আসাকে অনেকে লজ্জার মনে করে। যা হোক এখন আমার প্রশ্ন তাদের জমা দেয়া টাকা ফিরত না নেয়ার কারণে আমার উপর কোন দায় আছে কি? এমন ও হয়েছে কোন ছাত্র ১০০০/- টাকা দিয়ে ভর্তি হয়ে ২-৩ বা ৫-৬ টা ক্লাস করেই চলে গেছে আর আসেনি। উল্লেখ্য যে তাদের চলে যাওয়া তাদের সমস্যার কারণেই হয়েছে আমার এতে কোন অযোগ্যতা ছিলো না। অর্থাৎ তারা যদি ঠিক মত আসতো তবে আমি তাদের ঠিক মত শিখিয়ে দিতাম। হুজুর বহুদিন পর হঠাৎ বিষয়টা নিয়ে মনে সন্দেহ হচ্চে তাই প্রশ্ন করলাম। Sorry, this entry is only available in Bengali.
আসসালামু আলাইকুম। হযরত আশা করি ভালো আছে। হযরত আমি আমার মামার সাথে (যিনি অস্ট্রিয়াতে থাকেন এবং আমাকে নিতে চেয়ে ছিলেন) ডি.ও এর ব্যবসা করতে চাই। সম্পূন পুজিঁ তিনি দিবেন। আমি তার হয়ে সব করে দিবো বিনিময়ে ব্যবসায় যা লাভ হবে তার একটি অংশ আমাকে দিবেন।ডি.ও এর ব্যবসাটি হচ্ছে : যেমন ফ্রেশ কম্পানি থেকে চিনি অথবা তেলের দাম যখন কম থাকে তখন তার ডি.ও কিনে রাখা । যেমন ২৫০০০০/- টাকা দিয়ে এক গাড়ী চিনি কিনে রাখলাম। যখন আমি চাইবো তাদের কাছ থেকে চিনি নিয়ে আসতে পারবো। যখন দাম বাড়বে তখন ডি.ও এর কাগজটি তাদের কাছে অথবা যে কোন বড় দোকানেও বিক্রয় করা যায়। দাম সব সময় বাড়ে এমন নয় অনেক সময় লসও হয়।প্রশ্ন ১। এভাবে তার সাথে ব্যবসা জায়েয হবে কি?প্রশ্ন ২। ডি.ও এর ব্যবসা কি জায়েয হবে? প্রশ্ন ৩। যদি নগদে ডাল বা অন্য কোন পণ্য ক্রয় করে গুদাম জাত করে রেখে দিয়ে দুই এক মাস পর দাম বাড়লে তা বিক্রি করি তবে এভাবে ব্যবসা করা যায়েয হবে কি?উল্লেখ্য : সকল খরচ মামা দিবে। আমি শুধু শ্রম দিবো। Sorry, this entry is only available in Bengali.
(১) মৃত ব্যাক্তির জন্য সত্তর হাজার বার কালেমা শরীফ পড়ার তরতীব কি? যদি হিসাব করে দেখি যে ৪ মিনিটে ১০০ বার পড়া যায়, তাহলে হাতে না গুনে ৪ মিনিট পড়ে ১০০ বার হিসাব করা যাবে ? সফর অবস্থায় পড়া যাবে কি ?(২) এক হাতে মোসাহাফা করা যাবে কি ?(৩) ছাত্র অবস্থায় জনৈক শিক্ষকের কাছে ৫০০ টাকা মাসিক চুক্তিতে পড়েছি, মাসের অর্ধেক পড়ে চলে এসেছি, বদলি হয়ে যাবার কারনে উক্ত শিক্ষকের কোন হদিস পাচ্ছিনা, প্রশ্ন হচ্ছে উক্ত শিক্ষক আমার কাছে পুরো মাসের টিউশন পান নাকি অর্ধ মাসের ? যাই পান তাঁকে খুঁজে না পাবার কারনে আমার করনিয় কি ? Sorry, this entry is only available in Bengali.