প্রশ্ন : আসসালামু আলাইকুম হযরত আমার প্রশ্ন গুলো হলো:- ১/হযরত উযূ পুকুরে করতে গেলে প্রায় মানুষ আগে পা ভিজিয়ে করতে থাকে কিন্তু পা ভিজানো না শেষে এটা উচিত হচ্ছে? ২/হযরত অনেক এর ২০/৩০/৪০/ ৫০/৬০/৭০ বছর বয়স এরা সহীহ ভাবে উযূ জানেনা, ফরজ গোসলের কানুনও জানেনা মানেনা, জানার চেষ্টাও করেনা? এরা যেই নামায ইবাদত করে এগুলো কি কবুল পর্যায়ে পড়ে? এদের এই নিয়ে ফিকিরও নেই? এদের মন এমন এগুলো এক ভাবে করলেই হয়? দ্বীনী তালীমেও এরা যায় না। ৩/হযরত জুম্মা পর আমাদের এই দিকে প্রায় মসজিদে প্রায় নামায শেষে তাদের কথায় মিষ্টি দিয়ে মিলাদ পড়ায় এটা কি ঠিক? মৃত ব্যক্তি, বিপদ পড়লে, কোনো খুশিতে, কোনো মাকসাদ এর উদ্দেশ্য? অনেকে দোয়াও বলে। এগুলো কি জায়েয আছে? কিন্তু যেই পদ্ধতিতে দুরূদ পড়ে মিলাদ পড়ায় তা মনগড়া এগুলো কি ঠিক? আমি আজ অনেক দিন ধরে এমন দোয়া করাই না,বসি ও না! আমার নামে মন্দ বলে, বলে এটা সামাজিক ইবাদত শরীক হইনা কেনো? জুম্মার পড় মিলাদ পড়া জায়েয নাকি? ৪/হযরত নামাযে যে দুরূদে ইব্রাহীম পড়ি তা তো দুটি দুরূদ। তো এখানে দুরূদ দুইটা মিলে একটা না দুইটাই দুরূদ?

উত্তর :

ওয়া আলাইকুমুস সালাম
১। অনেকে হয়তবা আগে পা ভিজিয়ে নেয় যাতে পরবর্তীতে সব স্থান সহজেই ভিজানো যায়। তবে শেষেই একবারে ধুয়া উচিত যাতে সাধারণের মাঝে বিভ্রান্তি সৃষ্টি না হয় এবং মানুষ এটাকে সুন্নাত মনে না করে।
২। যে কোন ইবাদাত কবূল হওয়ার জন্য সুন্নাত অনুযায়ী করা শর্ত।
৩। আপনার প্রশ্নটির উত্তর http://muftihusain.com/ask-me-details/?poId=1019 এই লিঙ্কের চার নং প্রশ্নোত্তরে এবং http://muftihusain.com/ask-me-details/?poId=698 এই লিঙ্কে আশা করি পেয়ে যাবেন।
৪। একটি দুরূদ।

Loading