মাসআলাঃ ইফতার করা সুন্নত । সুর্যাস্তের পর বিলম্ব না করে তাড়াতাড়ি ইফতার করা সুন্নত। ইচ্ছাকৃত বিলম্ব করে ইফতার করা মাকরূহ।

মাসআলাঃ ইফতারের পূর্বে নিম্নোক্ত দুআটি বেশী বেশী পড়বে।
يا واسع الفضل اغفرلي
(অর্থ: হে মহান ক্ষমা দানকারী!আমাকে ক্ষমা করুন)

মাসআলাঃ ইফতার খেজুর বা খুরমা দ্বারা করা ‍সুন্নত । খেজুর না পেলে পানি দ্বারা করবে।

মাসআলাঃ ইফতার সাধারন খানা খাওয়ার দুআ পড়েই শুরু করবে। এরপর নিম্নোক্ত দুআ দুটি পড়বে:
اللهم لك صمت و علي رزقك افطرت
(অর্থ: হে আল্লাহ! আমি তোমারই জন্য রোযা রেখেছি এবং তোমারই দেওয়া রিযিক দ্বারা ইফতার করলাম )
কেউ কেউ মনে করে এই দুআটি ইফতার শুরু করার পূর্বে পড়তে হয়। অথচ তা সহীহ নয়। বরং হাদীসে ইফতার এর পরেই পড়ার কথা এসেছে।
ذهب الظمأ و ابتلت العروق و ثبت الاجر ان شاء الله
(অর্থ: পিপাসা দূরিভূত হয়েছে, ধমনীসমূহ সতেজ হয়েছে এবং রোযার ছাওয়াব নিশ্চিত হয়েছে ইনশা আল্লাহ)
আর ইফতারীর দাওয়াত খেলে মেযবানকে শুনিয়ে এই দুআ পড়বে –
افطر عندكم الصائمون و اكل طعامكم الابرار و صلت عليكم الملائكة
(অর্থঃ রোযাদারগন যেন তোমাদের বাড়িতে ইফতার করে এবং নেক লোকেরা যেন তোমাদের খানা খায় আর ফেরেশতাগন যেন তোমাদের জন্য রহমতের দুআ করে)

Loading