আসসালামু আলাইকুম হযরত আমার প্রশ্ন গুলো হলো:-১/হযরত আরবী রাত গুলো যেগুলো শবে বরাত-কদর-জুম্মা রার ইত্যাদি আগের দিন রাতে হয় কেনো?হিসেবে যেদিন দিন শেষে রাতে না হওয়ার কথা?যেমন শুক্রবার রাত কি বৃহ:বার রাতে পরে?শুক্রবার রাত না হওয়ার কথা?জুম্মা যেদিন পড়বে?২/কবর যিয়ারতের উত্তম পদ্ধতি কিভাবে?সূরা সিরায়াল কিভাবে করবো?আর যত সূরা পড়বো একদম শেষে কি দূরদ পড়বো?৩/হযরত নামাজের মধ্যে যদি মনে হয় আমি এক রাকাত বাদ দিয়েছি বা ২য় রাকাতে বৈঠক এ বসলাম কিনা?(সন্দেহ)নিশ্চিত নয় আর (নিশ্চিত হলে ও কি)?তাহলে নামাজ আবার পড়বো?কখন সাহু সেজদাহ দিবো?কখন সাহু সেজদাহ দিতে হয়? عفوا، هذه المدخلة موجودة فقط في البنغالية.
আমাদের এলাকার মসজিদের কিছু মুসল্লি(আহলে হাদিস)বলছেন মসজিদে সুতরা ব্যাবহার করা ঠিক না৷ হাদিসে মাঠে সুতরা ব্যাবহার করার কথা এসেছে৷ এ ব্যাপারে কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে সঠিক সমাধান জানার আগ্রহ প্রকাশ করছি৷ عفوا، هذه المدخلة موجودة فقط في البنغالية.
কোনাবাড়ী, গাজীপুর থেকে সফর শুরু করে ইছাপুরা, মুন্সিগঞ্জ পযর্ন্ত গেলে রাস্তায় অামি মুসাফির হবো কী? অামার জানার মূল উদ্দেশ্য কোনাবাড়ী থেকে মুন্সিগঞ্জ ৭৭.২৪৬৪কিলোমিটার হবে কী? عفوا، هذه المدخلة موجودة فقط في البنغالية.
১।আপনার স্ত্রীকে তার পিতার বাড়ি থেকে আপনাদের বাড়িতে তুলে দেওয়া হয়েছে কিনা? অর্থাৎ তিনি কি মূলত বাপের বাড়িতেই থাকেন এবং আপনাদের বাড়িতে মাঝেমধ্যে বেড়াতে আসেন নাকি এর উল্টো?২।বরিশালে আপনাদের জায়গা এবং থাকার স্থান আছে কিনা? আপনাদের সেখানে ফিরে গিয়ে স্থায়ীভাবে বসবাসের নিয়ত আছে কিনা?উওরঃ ১। স্ত্রী মূলত বাপের বাড়ি থাকেন না। বিয়ের পর পরই আমি জবের জন্য চিটাগাং চলে না আসলে ঢাকাতেই থাকা হতো ওর কিন্তু জবের কারনে আমার সাথেই থেকেছে টিটাগাং এ কিছু মাস। এখন আবার পড়াশোনার জন্য বগুড়া থাকে। মেইনলি আমার ঢাকায় শিফট না হওয়া পর্যন্ত ঢাকায় ওর বেশীদিন থাকা পরবে না। শুধু বন্ধের দিনগুলোতে যাওয়া হয় যেটা নরমালি ১৫ দিন লম্বা হয় না।২। দাদা-নানা বাড়ি আছে। মামা-চাচা আছে। বেড়াতে যাওয়া হয়। স্থায়ী বসবাসের জন্য যাবার কোন প্লান নেই। তবে অনেক রিলেটিভ মারা গেলে দেখা যায় ওইখানে দাফন করা হয়। عفوا، هذه المدخلة موجودة فقط في البنغالية.
অামরা গতকাল রাত ৯.০০ টায় ইশার নামাজ পড়ে ঢাকার গাড়িতে উঠলাম সকাল ৮.০০ টায় গাড়ি ঢাকা পৌছে। জ্যাম এভয়েট করার জন্য টাংগাইল হয়ে ভিতরের নির্জন রাস্তা দিয়ে মানিকগঞ্জ দিয়ে গাড়ি ঢাকা অাসছিল। পথে ফজরের নামাজের জন্য গাড়ি দাড় করানোর কথা বললে ড্রাইভার নিরাপত্তার কথা বলে দাড়ায়নি। এনিয়ে একজনের সাথে ড্রাইভারের অনেক বাগিবতন্ডা হয় । অামি প্রায় ১২ বছর থেকে তায়াম্মুম করে গাড়িতে নামাজ পড়তে অভ্যস্ত। কিন্তু ঐ ব্যাক্তি রাজি হননি। বাগিবতন্ডায় সমস্ত যাত্রির ঘুম ভেংগে যায় এবং তাকে গাড়িতে নামাজ পড়তে বাধ্য করে। তবে সে তায়াম্মুম নাকরে ড্রাইভার খাবার পানি দিয়ে গাড়িতেই অযু করে গাড়ির ইঞ্জিন কভারে বসে নামায অাদায় করে। এটা কি সঠিক? বিস্তারিত জানালে উপকৃত হব। عفوا، هذه المدخلة موجودة فقط في البنغالية.