আসসালামু আলাইকুম… হযরত, দয়া করে একটা প্রশ্নের উত্তর জানতে চাচ্ছিলাম। প্রশ্নটি হলো ব্যাবসায়িক লেনদেনের মাসালাহ নিয়ে। আমার প্রশ্নটি মূলত ডলার ট্রান্সফার এবং এর মাধ্যমে টাকা আয়ের ব্যপারে… যেমন ৮৪ টাকা রেটে ডলার কিনে তা ৮৬ টাকা রেটে বিক্রি করা। কিন্তু আমার এই ডলার ক্রয়-বিক্রয় এবং ক্রয়-বিক্রয় করার পদ্ধতিটি বিস্তারিত বলতে চাচ্ছিলাম। আমি বিদেশে আমার এক বন্ধুর কাছে ৮৪ টাকা রেটে ১০০০ ডলার অর্থাৎ ৮৪০০০ টাকা পাঠাবো। সে আমার একটি অনলাইন ব্যাংক একাউন্টে যেমনঃ নেটেলার(neteller) একাউন্টে ১০০০ ডলার ট্রান্সফার করে দিবে।আমি বাংলাদেশে ৮৬ টাকা রেটে ১০০০ ডলার কোন ক্রেতাকে, তার উপস্থিতিতে তার অনলাইন নেটেলার একাউন্টে ট্রান্সফার করে দিবো এবং সে আমার হাতে হাতে ৮৬০০০ টাকা দিয়ে দিবে। আরেকটি বিষয় হলো, আমি আমার বিদেশে থাকা বন্ধুকে টাকাটা পাঠাবো হুন্ডির মাধ্যমে।.এই লেনদেন,লেনদেনের মাধ্যমে ব্যাবসা এবং মুনাফা কি জায়েজ/হালাল হবে? এবংবাংলাদেশে, আমার কাছ থেকে ক্রয় করা ব্যক্তি এই ডলারগুলো কি কাজে ব্যবহার করবে সেটি কি আমার এই ব্যাবসা/লেনদেন হালাল/হারাম এর ব্যাপারে কোন প্রভাব ফেলবে? কারণ নেটেলারে এই ডলার মুলত নিম্নোক্ত কয়েকটি কাজে হতে পারে। ১. ওই ব্যাক্তি আরো বেশী রেটে ডলার বিক্রি করতে পারে অন্য আরেকজনের কাছে । ২. জুয়া খেলার জন্য অর্থাৎ সে অনলাইনে কতগুলো ব্রোকার একাউন্টে টাকা ডিপোসিট করতে পারবে যেমনঃ bet365, 888 poker and forex platform ।৩. অনলাইনে বিসনেস করতে পারবেন। ৪. ইকমার্স প্রোডাক্ট কিনতে পারবেন……… ইত্যাদি ।আমি যতটুকু জানি বাংলাদেশে ১ এবং ২ নং কাজে বিশেষত আইপিএল খেলা, বিপিএল ইত্যাদি খেলায় জুয়া ধরার জন্য এটি বেশী ব্যাবহার হয়।………… জাজাকাল্লাহ খাইর। عفوا، هذه المدخلة موجودة فقط في البنغالية.
অাসসালামু আলাইকুম। হযরত আমার সমন্দি (স্ত্রীর বড় ভাই) বিল্ডীং এর কন্টেকদারীর কাজ করে। অথ্যাৎ বিল্ডিং করতে যেসব কাঠ, বাশ, সেমেন্ট, বালু, ইটা, সিট ইত্যাদি লাগে তা যখন যেটা পারে ওয়াডার নিয়ে সাপ্লাই দেয়। এত ভাড়া হিসাবে টাকা পায়। তার বর্তমানে কিছু পুজির দরকার। সে আমার সাথে ব্যবসা করতে অগ্রহি। আমি তাকে পুজি দিলে এবং আমার আব্বাও তাদের সাথে থেকে দেখবে এবং টুকটাক কাজ করার দ্বারা ব্যবসা শিখবে এবং ব্যবসায়ে যা লাভ হবে তার সমান অর্ধেক ভাগ করে দুই পক্ষ নিবো বলে চুক্তি হয়েছে। এখন আপনার পরামর্শ কাম্য। عفوا، هذه المدخلة موجودة فقط في البنغالية.
মুহতারাম তবে ভুলে একটি যন্ত্রাংশের কথা বলতে মনে ছিলো না। তবে সেটার ব্যাপারে পূর্বেই শুধু চেয়ারম্যান সারকে বলেছিলাম । তিনি খুশি মনে সকলে পক্ষে থেকে ক্ষমা করে দিয়েছিলেন। কিন্তু মিটিংয়ে যখন সকলের সামনে আমি যন্ত্রাংশ গুলোর কথা বলি তখন পূর্বে ঐ একটি যন্ত্রাংশ যার মূল্য ১২০০/- টাকার মত হবে বলতে মনে ছিলো না। এখন পূনরায় সকলের কাছে বলার প্রয়োজন আছে কি? হয়তো এখন আবার ঐ একটি ব্যপারে বলতে গেলে সকলে বেশি নেকামো মনে করবে। কারণ আমি যখন সকলের কাছে ক্ষমা চাইলাম তখন সকলেই হেসে দেয় এবং ক্ষমা করে দেয়। এখন আবার আরেটার কথা বলতে গেলে কেমন দেখায় আর তাছাড়া বিরক্তও হতে পারে। কারণ ১২০০/- টাকা মূল্যের একটি জিনিস কোম্পানি হিসাবে খুবই সামান্য ও তুচ্ছ একটি জিনিস। যার জন্য বার বার যাওয়া তাদের সময় নষ্ট করা। তাই এখন কি পূনরায় ঐ একটি যন্ত্রাংশের ব্যাপারে মাফ চাইতে হবে নাকি চেয়ারম্যান স্যারের সকলের পক্ষ থেকে মাফ করে দেয়াই যথেষ্ট হবে। মুহতারাম আমি আমার এবং প্রতিষ্ঠানের নাম উল্লেখ করি নাই কারণ তাহলে আপনি চিনতে পারবেন যেটা আমার লজ্জার কারণ হবে। যাযাকাল্লাহু খাইর। عفوا، هذه المدخلة موجودة فقط في البنغالية.
অাস্ সালামুঅালইকুম জনাব,আমাদের মার্কেটের ভাড়াটিয়ার সাথে একটি নির্দিষ্ট রেটে চুক্তি করে বিদ্যুৎ বিক্রয় করে থাকি । বিদ্যুৎ বিল ভাড়াটিয়ারা আমাদের সময়মত চুক্তির দিতেপারে না এই দিকে মূল বিদ্যুৎ অফিসে সময়মত না দিতে পারলে জরিমানা আদায় করে । সর্বমোট ভাড়াটিয় ৫ জন তার মধ্যে ৪জন বিল দেয় বাকি একজন না দেওয়ায় তার টাকা আমরা পরিশোধ করে বিদ্যুৎ অফিসে জমা দিয়ে দেই এত জরিমানা হয় না । এখন বিদ্যুৎ অফিসের যে জরিমানা ধরত, যে সময়মত টাকা দেয়নি তার কাছে চাইলে সে বলে তা দেওয়া এবং নেওয়া যায়েজ নাই। এই বিষয় জনাবের নিকট জানতে চাই । عفوا، هذه المدخلة موجودة فقط في البنغالية.
আসসালামু আলাইকুম। আমার প্রায় দিনই ইন্টারনেট ব্যালেন্সের জন্য দোকানে এমবি কিনতে যেতে হয়। 30 এমবি 12 টাকা।দোকানদার আমাকে 12 টাকা ফ্লেক্সীলোড করার পর আমি তাকে 20 টাকা দিলে সে আমাকে 7 টাকা ফিরিয়ে দেয়। এতে সে আমার কাছ থেকে 1 টাকা বেশী রাখে। কিছুক্ষন পর আমি আবার তার কাছে 18 টাকা লোড করতে যাই। আমি 18 টাকা লোড পাওয়ার পর আমি দোকানদারকে 17 টাকা দিয়ে বলি ইতিপূর্বে তো আমার কাছ থেকে 1 টাকা বেশি রেখেছেন এখন 1 টাকা কম দিলে হবে। সে আমাকে বলে ইতিপূর্বে তো 1 টাকা বেশি দিয়েছেন এখন 18 টাকায় 20 টাকা দিবেন মানে 2 টাকা বেশি দিবেন। এভাবে প্রতিনিয়তই দোকানদার আমাদের কাছ থেকে বেশি টাকা নেয়। আমরা যদি 1 টাকাও বেশি না দেই যা আমাকে ব্যালেন্স দিয়েছে তাই পরিশোধ করি। তাহলে সে আমাদের কাছ থেকে যে বাড়তি টাকা চেয়েছে তা কি সে আমাদের কাছে পাওনা ও দাবী থাকবে। জানালে খুশি হবো। عفوا، هذه المدخلة موجودة فقط في البنغالية.