আসসালামু আলাইকুম ,1)বিবাহিত কেউ যদি কুফরি বা শিরক করে ঈমান চলে যায় ,তাহলে কি বিবাহ ভেংঘে যাবে? যদি তাওবা করে ফিরে আসে,2)কেউ যদি কুফর বা শিরক এর সন্ধেহর মধ্যে পরে যায়,কুফর হইছে কি হয় নাই ,যদি কুফরির কারনে ঈমান চলে যায়,যদি বিবাহ ভেংঘে যায় ,সব মিলিয়ে পেরেশানির মধ্যে ডুবে থাকে,তাহলে কি সন্ধেহ পেরেশানি দুর করার জন্য তাওবা করে বিবাহ দোহরাবে ??3)কুফরির সন্ধহের কারনে যদি তাওবা করে ,আর আল্লাহর কাছে কুফরি শিকার করে ক্ষমা চায়,তাহলে কুফরি যদি আগে নাও হয়ে থাকে,তাহলে আল্লাহর কাছে শিকার করাতে সমস্যা হবে? عفوا، هذه المدخلة موجودة فقط في البنغالية.
আসসালামু আমি বিয়ে করার এক মাস পরেই জানতে পারলাম আমার বউএর বাচ্চা পেটে তিন মাসের তারপর মেয়ে পক্ষ আর আমাদের পক্ষ থেকে সেটা তালাক হয়ে গেছে কিন্তু আমরা দুই জনেই তালাক নামায় সাইন করেছি এক বার এখন আমরা জদি আবার সংসার করতে চাই পারবো কি তালাক হয়েছে নয় মাস আগে عفوا، هذه المدخلة موجودة فقط في البنغالية.
আসসালামু আলাইকুম ওরাহমাতুল্লা” ।হুজুর আমার প্রশ্ন টা তালাক সম্পর্কিত যেমন, কেও যদি তার স্ত্রীর সাথে ঝগরা করে তার থেকে ৮-৯মাস আলাদা থাকে,তাহলে কি স্বামী স্ত্রীর বন্ধন কি ছিন্ন হবে।আর কোন স্বামী তার স্ত্রী কে বলে যে আমি তোমার সাথে সংসার করতে চাইনা বা আমি তোমার সাথে সংসার করবোনা ও যদি বলে আমার কাছে টাকা থাকলে তোমাকে টাকা দিয়ে বিদাই করেদিতাম বা ছেরে দিতাম। তাহলে স্ত্রী তালাক হবে। এরকম কথা অনেক বার বলা হয়েছে এখন কি করনিয়। عفوا، هذه المدخلة موجودة فقط في البنغالية.
প্রশ্নঃ এক মহিলার বিভিন্ন পারিবারিক ঝামেলার কারণে তার স্বামীকে কোর্টের মাধ্যমে তালাক দিয়েছিলো। ঐ মহিলার কাবিন নামায় তাকে তালাক প্রদানের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছিল। ( এর আগে যেই কাজী তাদের বিবাহ পড়িয়েছিল সেই কাজীর মাধ্যমে মহিলার বাবা মহিলাকে কাগজে সাইন নিয়ে প্রথম স্বামীকে তালাক দিয়েছিলো, এবং ডিভোর্স লেটার প্রথম স্বামীর কাছে পাঠিয়েছিলো, প্রথম স্বামীর কাছে ডিভোর্স লেটার যাওয়ার পর চেয়ারম্যান সাহেব তাদের উভয় পক্ষকে ডাকে এবং প্রথম স্বামী টাকা দাবি করেছিলো কিন্তু টাকা মেয়ে পক্ষ দেয়নি। এর ২ সপ্তাহ পর মহিলা নোটারী পাবলিকের মাধ্যমে আবার স্বামীর কাছে ফিরে গিয়েছিলো। )। প্রথম স্বামীকে দ্বিতীয় বার কোর্ট তালাক দেওয়ার পর ইদ্দত পালন না করেই মহিলাকে অন্য এক জনের সাথে কাবিন করে বিয়ে দেওয়া হয়েছিল। পরে ঐ দ্বিতীয় স্বামী মহিলাকে মুখে তিন তালাক দিয়েছিলো এবং পরবর্তীতে মহিলা ঐ দ্বিতীয় স্বামীকে কোর্টের মাধ্যমে তালাক দিয়েছিলো। দুই বছর পরে মহিলাকে অন্য এক পুরুষ বিবাহ করে। তৃতীয় স্বামীকে বিবাহ করার পর মহিলার প্রথম স্বামী মহিলাকে মুখে তিন তালাক দেন। মহিলা তৃতীয় স্বামীকে নিয়ে সংসার করছেন। প্রশ্ন হচ্ছে মহিলার তৃতীয় বিবাহ কি সহীহ হয়েছে ??? আর এ অবস্থায় প্রথম স্বামীর মুখের তালাকের পর কি মহিলাকে ইদ্দত পালন করতে হবে? ইদ্দত যদি পালন করতেই হয় তবে কবে থেকে পালন করতে হবে? নাকি প্রথম স্বামীর মুখে তালাক দেওয়ার পর থেকেই ইদ্দত শুরু হয়ে গেছে? এক্ষেত্রে তৃতীয় স্বামীর সাথে শরীয়ত সম্মত ভাবে বিবাহ হতে হলে কি করতে হবে? عفوا، هذه المدخلة موجودة فقط في البنغالية.
হুজুর আমার স্বামী আমাকে রাগের মাথায় বলছে আমি তোমাকে তালাক দিলাম আমি তোমাকে ছেরে দিলাম আজ থেকে তোমার সাথে আমার সব সম্পর্ক শেষ ।তিনি আমাকে যেই নিয়ত করে বলুক না কেনো।তিনি তালাকের কথা আমাকে বলল আমি তোমাকে তালাক দিলাম।এখন তারসাথে থাকা যাবে। عفوا، هذه المدخلة موجودة فقط في البنغالية.