আসসালামু আলাইকুম। হযরত সর্বপ্রথম আপনাকে এই বলে ধন্যবাদ যে আপনি আমাদের এত মারাত্মক গুনাহের উত্তর দিয়েছেন। যাযাকাল্লাহু খাইরান। হযরত আমার বোন আমাদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে তার স্বামীর বাড়িতে চলে গিয়েছিল। আমরা বাধা দিলেও সে শোনেনি। এমনকি হিল্লা ব্যতিত গেলে তার জিনার গুনাহ হবে এবং এর ভয়াবহতা সম্পর্কেও বলেছি, বুঝিয়েছি কিন্তু সে শোনে নাই। উল্লেখ্য সে স্বামীর বাড়ি থেকে আসতে চায় না। হঠাৎ দুই চারদিন বেড়াতে এসে আবার চলে যায়। সে যখন বেড়াতে আসে তখনও বুঝাই কিন্তু সে হিল্লা দিতে নারাজ। এখন আমাদের কি করণীয় জানালে কৃতজ্ঞ হব। এই বিষয়টা নিয়ে বড়ই সমস্যার মধ্যে আছি। আশা করি উত্তর দিবেন। যাযাকাল্লাহু খাইর। عفوا، هذه المدخلة موجودة فقط في البنغالية.
আস্সালামু আলাইকুম, আমাদের এলাকায় এক মেয়েকে কালো যাদু করে বাসা থেকে ভাগিয়ে নিয়ে- মেয়ে পক্ষের কাউকে না জানিয়ে বিয়ে করে, এই বিয়ে কি হয়েছে ? পরবর্তিতে মেয়ের পরিবার জানতে পেরে মেয়েকে নিয়ে আসে এবং আস্তে আস্তে মেয়ে স্বাভাবিক হলে মেয়ে আর ঐ ছেলের কাছে যেতে চায় না। (উল্লেখ্য যে, ছেলের মা জীনের মাধ্যমে কালো যাদু করে এমনকি ঘরে মনসা সাপ এর মুর্তি আছে)। পরবর্তীতে যাতে ছেলের মা যাদু করে মেয়েকে নিয়ে যেতে না পারে তার জন্য কি করার দরকার, আর এখানে আল্লাহ তায়ালার হুকুম কি ? عفوا، هذه المدخلة موجودة فقط في البنغالية.
আমার এক পরিচিত ভাই নিজের বউকে মোবাইলে রাগবশত বলেছে,” আমি তোমাকে তালাক দিলাম। কোন সংখ্যা বলেনি।।। সে সোমালিয়া তে থাকে।। কয়েকদিন পর বাড়ী যাবে। ঘটনাটি প্রায় ৩ মাসের বেশী সময় আগের। এখন এই অবস্থায় কয় তালাক পরেছে? কি করণিয়? عفوا، هذه المدخلة موجودة فقط في البنغالية.
কেউ একজন ! কোন এক মেয়েকে না দেখে মোবাইলে প্রেমে পরে যায় ।প্রেমে অন্ধ হয়ে না দেখেই কন্ঠের করনে অনেক ভালবেসে ফেলে ।অনেক সময় অনেক কথাই বলে ফেলতো ।যা কবিরা / শিরিক হয়ে যেত ।এক সময় সে তাবলীগের মেহনত করে এবং তার সাথে আর কোন যোগাযোগ করেনি । পরে বাবা মায়ের পছন্দের মেয়েকে বিবাহ করেন ।এক সময় সে ফতুয়ায়ে রহমানিয়া কিতাবে তালাক অধ্যায় পরে সন্দেহে পরে যায় । যে সে ঐ মেয়েকে কখনো এমন কোন কথা বলেছে কিনা , যে ( আমি যদি তোমাকে ছারা অন্য কোন মেয়েকে বিবাহ করি , তাহলে সে তালাক ) বর্তমানে তার একটা মেয়ে আছে ।এখন তার মনে প্রশ্ন হলো । এই সন্দেহের দ্বারা কোন ক্ষতি হবে কি ? জানালে উপকৃত হব । عفوا، هذه المدخلة موجودة فقط في البنغالية.
আসসালামু আলাইকুম হযরত আমার বোনকে তার স্বামী রাগের মাথায় তালাক দেয়। সে কথাটি আমাকে এই ভাবে বলে যে, “আইজকাই আমি আপনার বোইনেরে তালাক দিমু। এক তালাক, দুই তালাক, তিন তালাক, হইছে নাকি সবার সামনে কইতে হইবো।” এই মাসআলাটি ফরিদাবাদ মাদ্রাসায় পেশ করা হলে ফতোয়া বিভাগ থেকে তালাক হয়েছে বলে সাব্যস্ত করা হয়। আমরাও মাদ্রাসার ফাতওয়া মেনে নিয়েছি। তার কিছু দিন পর আমার বোনের জামাতা ও পরিবারের লোকজন আমার বোনকে বুঝিয়ে আমাদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে তাকে তাদের বাড়িতে নিয়ে যায় এবং নতুন করে কাজী ডেকে বিয়ে পড়ায়। যদিও আমরা জানি তার এ বিয়ে হিল্লাহ ছাড়া সহীহ হবে না। কিন্তু আমার বোন এখন তার স্বামীর সাথে সংসার করছে। আমার বোন আমাকে প্রায়ই বলেন এর কোন সমাধান আছে কিনা। আমি এর কোন সমাধান দিতে পারি নাই। যদি আপনি কোন সমাধান দেন তবে কৃতজ্ঞ থাকবো। এখন আপনার কাছে এই ব্যাপারে কয়েকটি প্রশ্ন জানতে চাচ্ছি: ক) আমার বোন যদি তাওবা করে তবে ধরলাম পূর্বের সব গুনাহ মাফ হলো এখন সে আবার যখন তার স্বামীকে দেখা দিবে, তার সাথে একাকিত্ব সময় কাটাবে তখন কি পূনরায় গুনাহ হবে। অর্থ্যাৎ এটাকি এমন গুনাহ যা একজন বেগানা পুরুষের ব্যাপারে হয়? খ) এই গুনাহ এমন কোন তাওবা বা ফিতরা জাতীয় কিছু আছে কি যা দ্বারা মাফ হবে? গ) যদি মাফ না হয় তবে এখন আমার বোনের করণীয় কি? ঘ) হিল্লাহ ব্যাতিত এর কোন সমাধান আছে কি? কারণ আমার বোন হিল্লাহ দিতে চায় না। হুজুর অনুগ্রহ করে উত্তর দিবেন। আমার প্রশ্নটি এড়িয়ে যাবেন না। আল্লাহ তা’য়ালা আপনাকে উত্তম বদলা দিবেন। ইনশাআল্লাহ। عفوا، هذه المدخلة موجودة فقط في البنغالية.