কোন ব্যক্তি যদি মুমিন থেকে কাফের হয়ে যায় তাহলে সে করতে পারে। তার মনের ভিতর সব সময় সন্দেহ থেকে থাকে অাল্লাহর কিছু জিনিসের প্রতি।তা হলো জান্নাত, জাহান্নাম, কেয়ামত দিবসের প্রতি, মৃত্যেুর পর জীবিতর প্রতি। এ গুলোর প্রতি তার সন্দেহ হয়। অার অন্যন্য জিনিসের প্রতি না।এগুলো ছাড়া তার অন্যন্য জিনিসের প্রতি বিশ্বাস অাছে। তাহলে অাপনারা বলেন এগুলোকে সে কিভাবে সে বিশ্বাস করতে পারে এমন কোন পথ অাছে কি..??? عفوا، هذه المدخلة موجودة فقط في البنغالية.
আসসালামুআলাইকুম।আমার বয়স ১৭ বছর।আমার আল্লাহ কিতাব সম্পকে বাজে বাজে চিন্তা আসে। আমি জানতাম না যে এটা সয়তানের ওয়াসওয়াসা । দুশ্চিন্তা করতে করতে এমন পযায়ে চলে গেছি ।এখন সবসময় কিতাব নিয়ে বাজে চিন্তা আসতেই থাকে প্রায় 6 মাস হয়ে গেছে এই রোগে আক্রান্ত।লজ্জার কারণে পরিবারের কাউকে জানায় নি রোগ টির কথা। আমি এখন পুরোপুরি অন্ধকারে নিমজ্জিত । কিছুতেই বেরিয়ে আসতে পারতেছি না। এই রোগ কি সয়তানের ওয়াসওয়াসা? কীভাবে বেরিয়ে আসতে পারব?দয়া করে সাহয্য করবেন عفوا، هذه المدخلة موجودة فقط في البنغالية.
আসসালামু আলাইকুম হযরত আমার সমস্যা দীর্ঘ ২ বছর আমি নামাজ পড়তাম না।২ বছর আগে যখন থেকে নামাজ পড়া আরম্ভ করছি তখন থেকে আমার মনে আল্লাহ সম্পর্কে বাজে চিন্তা আসে যা বিশ্বাস করলে আমি বেইমান হয়ে যাবো।এবং আমার কাছে সবসময় ভয় লাগে যেন আমার কোনো বাজে রোগ হয়ে যাচ্ছে আমি মরে যাচ্ছি এরকম।সবসময় দুশ্চিন্তাগ্রস্ত থাকি।অনেক মানসিক ডাক্তার দেখিয়েছি লাভ হয়নি। এখন আমি কি করতে পারি উত্তর দিলে কৃতজ্ঞ থাকবো।জাজাকাল্লাহ খায়রান। عفوا، هذه المدخلة موجودة فقط في البنغالية.
আসসালামু আলাইকুম।আমার বয়স ১৭।অনেক দিন দরে অনেক দুশ্চিন্তায় আছি। যখন নামাজ পরি তখন মনে হয় আমার পায়ের নিচে বই। এবং এটা সরানোর চেষ্টা করে একধরনের দুশ্চিন্তার সৃষ্টি হয়। এটাই মনের মধ্যে আসতে থাকে সবসময়। ষখন বাসা থেকে বের হয় অন্য কারো পায়ের দিকে তাকালে এটা মনে হয় এবং অনেক কষ্ট হয়। ঘুমের সময় ও মনে হয় আমার পায়ের নিচে কিছু আছে সাথে সাথে একধরনের কষ্ট হয় এবং টেনসন দুশ্চিন্তা গ্রাস করে ফেলে মনের ভিতর।আমার প্রশ্ন হচ্ছে এটা কী মানোসিক কোনো সমস্যা নাকি সয়তানের ওয়াসওয়াসা রোগ?ওয়াসওয়াসা রোগ হলে এথেকে বের হবো কিভাবে? عفوا، هذه المدخلة موجودة فقط في البنغالية.
আসসালামু আলাইকুম হযরত আশা করি আল্লাহ দয়া ভালো আছেন।আপনাকে আমি দেখিনি তবে আপনার জন্য অন্তর থেকে দোয়া করি।আপনার এই ওয়েবসাইটের জন্য অনেক বেশী ফায়দা আসছে আমি সহ অনেক মুসলিম উম্মাহ আলহামদুলিল্লাহ।দোয়া করি আপনার জন্য।আপনি ও আমার জন্য দোয়া করবেন।হযরত আমার প্রশ্ন গুলো হলো:১/হযরত আমি সফর পথ হোক বা যে কোনো পথে তাসবীহ নিয়ে থাকি হাতে থাকে আদায় করি কিন্তু এতে কি রিয়া হচ্ছে?২/তাসবীহ দিয়ে কি সাওয়াব কম হবে হাতের আংগুল দিয়ে করার চেয়ে?৩/আমার মনে যে ওয়াসওয়াসা আসে রিয়া হয়ে যাচ্ছে কিনা না আমি তাসবীহ সাথে নিয়ে রাখবোনা,কিন্তু হযরত আমার তাসবীহ আল্লাহ স্মরণ করিয়ে দেয়,আর লম্বা তাসবীহ আমল সকাল-সন্ধ্যা বিশেষ তাসবীহ দিয়ে সহজ হয় করা আমি কি করবো?এই যে আপনাকে বলছি আমার কেমন লাগছে না জানি রিয়া হয়ে গেলো!ইসলাহ জন্য জবাব অপেক্ষা থাকলাম হযরত।জাযাকাল্লাহু খায়রান ফিদ দারাইন। عفوا، هذه المدخلة موجودة فقط في البنغالية.