الفتاوي الاخيرة

প্রত্যেক ফরজ নামাযে কোন সুরাগুলো পড়া সুন্নত?

রোযার উদ্দেশ্যে সাহরি খাওয়াই যথেষ্ট নাকি মুখে নিয়ত করা জরুরী?

রোযা রেখে মুখের থুতু গিলে ফেললে রোযা ভেঙ্গে যাবে কি?

ব্যাংক বা পোষ্ট অফিসে টাকা রেখে তার ইন্টারেস্ট দিয়ে সংসার চালানো বৈধ হবে কি?

মৃত্যুর পর ভাই বা ভাতিজা সম্পদ পাবে এই আশঙ্কায় মেয়ের নামে সম্পদ করা যাবে কি?

স্ত্রীর সাথে শারীরিক সম্পর্কের সময় মা বা শাশুড়ির কথা মনে এলে কি করব?

হুরমাতে মুছাহারাহ এর বিধান না জেনে করলে এর হুকুম সাব্যস্ত হবে কি?

শিরকী গান গাইলে ঈমান যাবে কি?

নাপাক অবস্থায় নামায পড়লে কি ঈমান চলে যাবে?

শুধু মনে মনে তালাকের কথা ভাবার দ্বারাই তা তালাক পতিত হবে?

পেনশনের টাকা দিয়ে কি হজ হবে? বাবার পেনশনের টাকা দিয়ে কি ব্যবসা করা যাবে?

পেনশন ভোগীর সঞ্চয়পত্র হালাল নাকি হারাম? হালাল ফিক্সড ডিপোজিট কোনটা?

অফিসের কাজে পায়ে হেঁটে গিয়ে রিক্সার বিল সাবমিট করা বৈধ হবে কি?

রাতের নামায এক সালামে আট রাকাআত পড়ার দলীল আছে কি?

কনডম ব্যবহার করা কি জায়েয?

স্ত্রীকে আপনি চালাকের পরিবর্তে তোতলানো ভাবে “আপনি তালাক” বললে তালাক হবে কি?

ছবি প্রিন্ট দেওয়া বৈধ কি?

বাসায় পানি না থাকলে তায়াম্মুম করে নামায পরা বৈধ হবে কি? নাকি এক মাইল তালাশ করতে হবে?

আত্মহত্যাকারীর কাফন, দাফন ও জানাযার হুকুম কি?

গান বাজনা শুনা হালাল মনে করলে কি কাফির হবে?

স্ত্রীর পেনশনের টাকায় তার সন্তানরা অংশীদার হবে কি?

কেকের উপর জন্মদিনের উইশ লিখে দেওয়া জায়েয কি?

ব্যবসার জন্য মেয়েদের দিয়ে লাইভ প্রেজেন্টেশন করানো জায়েয কি?

বোনের সাথে ভাই না থাকলে মায়ের সম্পদে কি মামাত ভায়েরা অংশীদার হবে?

৭২ বছরের বৃদ্ধের দেখাশোনার জন্য বালেগা কাজের মেয়ে রাখা যাবে কি?

মেয়ের লজ্জাস্থান স্পর্শ করলে স্ত্রী হারাম হয়ে যাবে কি?

হাঁস-মুরগি জবাই করার নিয়ম কি? বাজার থেকে ক্রয়কৃত হাঁস-মুরগি দোকানদার একা জবাই করে দিলে খাওয়া যাবে কি?

সূরা ফাতেহার স্থানে তাশাহহুদ পড়ে ফেললে সিজদায়ে সাহু দিতে হবে কি?

ঋণ পরিশোধের সময় ঋণের চেয়ে বেশি দিলে নেওয়া যাবে কি?

“১ ঘন্টার বেশি ফোন ব্যবহার করলে তুমি তালাক” স্বামী একথা বললে এবং ফোন ব্যবহার করলে কি তালাক হবে?

স্ত্রীকে তালাক গ্রহনের ক্ষমতা না দিলেও কি সে ডিভোর্স নিতে পারে?

স্ত্রী ডিভোর্স দিলে তা কার্যকর হয় কি?

স্বামী তিন তালাক দিলে সংসার করা যাবে কি?

জমি এগ্রিমেন্ট বা বন্ধক নেওয়া জায়েয হবে কি?

চাকরি থেকে অবসরকালীন টাকা দিয়ে সংসার চালানো এবং হজ করা যাবে কি?

কারো হক নষ্ট করলে এবং তাদেরকে বিস্তারিত বলতে লজ্জা পেলে হক পৌঁছানোর সূরত কি?

তিন তালাক দেয়ার পরে ঘর সংসার করা যাবে কি?

যাকাতের টাকা দিয়ে কি পুরস্কার দেয়া যাবে?

সন্তান পিতামাতার রুমে অনুমতি ছাড়া প্রবেশ করতে পারবে কি?

মুআজ্জীন ও ইমামের নূন্যতম বয়স কত হওয়া উচিত?

শুধু ২/৪ ভরি স্বর্ণ থাকলে কুরবানী ওয়াজিব হবে কি?

কুকুর কামড়ানো প্রানি খাওয়ার বিধান কি?

তাজা মাছ কাটা কি জায়েয?

নামাযে একটি সিজদা দিলাম না দুইটি এমন সন্দেহ হলে করণীয় কি?

মেয়ের বিয়ের জন্য সাহায্য চাওয়া কি বৈধ?

পিতার জন্য এক সন্তানকে কিছু জমি দেওয়া বৈধ কি?

বৃদ্ধ হওয়ার কারণে মান্নত পুরা না করতে পারলে করণীয় কি?

"আমি তোমাকে ছাড়া যাকে বিবাহ করবো, সেই তালাক" একথা বললে কি হুকুম?

লঞ্চে নামায পড়ার সময় কিবলা ঘুরে গেলে করণীয় কি?

কুরবানীর পশুর দুধ নেসাবের মালিক ব্যক্তি খেতে পারবে কি?

লেগুনার ভাড়া দিতে ভুলে গেলে করণীয় কি?

ছবি সম্বলিত পণ্য বিক্রি করে অর্জিত টাকা কি হালাল?

পালক সন্তানকে সম্পদের কিছু দেওয়া যাবে কি?

ঈদের নামাযে প্রথম রাকাআতে ৩ তাকবীরের স্থানে চার তাকবীর দিলে করনীয় কি?

“তোমাকে আমি রাখব না” একথা বললে তালাক হবে কি?

কোন মহিলা তার সৎ ছেলেকে চুমু দিতে পারবে কি?

একটি সন্তান মারা গেলে কোন ফজীলাত আছে কি?

“তোমার মতো স্ত্রী আমার দরকার নেই” এই কথার দ্বারা স্ত্রী তালাক হবে কি?

মেয়ে কালো হলে সন্তানও কালো হবে এটা কি ঠিক?

স্বামী কোর্টের মাধ্যমে তালাক দিলে পুনরায় সংসার করা যাবে কি?

বিবাহের পর ১ মাস / বছর পর মেয়েকে উঠিয়ে আনা হয় তা কি জায়েয আছে?

হুরমাতে মুছাহারাহ সংক্রান্ত একটি প্রশ্নোত্তর

মোবাইলে কোরআন শরীফ পড়তে কি অযু থাকা আবশ্যক?

নামাযে মনে মনে কিছু পড়লে নামায নষ্ট হবে কি?

যারা বিকাশে সূদ নেয় তাদের নিকট থেকে ক্যাশ ইন করা যাবে কি?

হুরমতে মুছাহারার জন্য মেয়েদের মধ্যে কামভাব আসার আলামত কি?

বড়পিরের নাম উচ্চারন করে দুআ করা যাবে কি?

যেই মহিলার সাথে যিনা করেছি তার মেয়েকে বিবাহ করা যাবে কি?

নামাযে তাশাহহুদ না পড়লে ঐ নামায দোহরাতে হবে কি?

গোসল ফরজ হবার পর পানি পাওয়া না গেলে করণীয় কি?

ঘুষ দিয়ে চাকুরী নেওয়া জায়েয হবে কি?

উযূতে মুখ ধৌত করার সীমানা কতটুকু?

অমুসলিমদের কাছে কোনো দুআ চাওয়া জায়েয আছে কি?

দুনিয়াবী উদ্দেশ্যে (যেমন পড়াশোনার জন্য) কাফেরদের দেশে যাওয়া জায়েয হবে কি?

স্বামী তালাক গ্রহনের ক্ষমতা না স্ত্রী তালাক গ্রহন করতে পারবে কি?

হারাম গোশত ফ্রাই করা তেলে হালাল গোশত ফ্রাই করে খাওয়া বৈধ কি?

হিন্দু ধর্ম সহ অন্যান ধর্মের মানুষের বাড়িতে খাওয়া যাবে কি?

ইমাম চতুর্থ রাকাআতে না বসে দাঁড়িয়ে গেলে নামাযের হুকুম কি?

অনলাইনে কিভাবে হালাল ইনকাম করব?

অনিচ্ছাকৃতভাবে মাথায়  শিরক এর বাক্য চলে এলে করণীয় কি?

মনে শিরকী চিন্তা এলে কি ইসলাম থেকে বের হয়ে যায়?

মনে শিরক এর মতো চিন্তা এলে কি করব?

ইমামের পিছনে কিরাআত পড়তে হবে কি?

বিকাশে লেনদেন করা বৈধ হবে কি?

1 2 3 8
السلام علييكم

একটি বিশেষ আবেদন

শুরুতেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি খুব বড় করার জন্য। কিন্তু বড় না করলে বোঝানো সম্ভব না। হুজুর মারাত্বক অথবা সর্বনিকৃষ্ট ওয়াসওয়াসার শিকার আমিই। হয়ত আমার মতো এরকম ওয়াসওয়াসা কেউ আক্রান্ত হয়নি। যেদিন থেকে আল্লাহর পথে ভালোভাবে চলতে শুরু করেছি সেদিন থেকে ওয়াসওয়াসা আসা। আসল শিরকের ওয়াসওয়াসা আমি শিরক থেকে বাচার জন্য নেটে শিরক এর উদাহরণসমুহ পড়তাম। তারপর থেকে প্রতিদিনই মনে হতো যে শিরক করছি। পস্রাবের সমস্যা ও অন্যান্য সমস্যা নামাজে পস্রাব ফোটা ফোটা পড়ার সমস্যা ইত্যাদির কারণে এক নামাজ বার বার আদায় করা অর্ধ গোসল করা ইত্যাদি চলত। পরিবারের লোক অতিষ্ট হয়ে আমাকে মসজিদে যাওয়া কয়েকদিনের জন্য বন্ধ করতে বলল এবং বাড়িতে নামাজ পড়তে বলল। কিছুদিন বাড়িতে নামাজ পড়ে বোঝতে পারতেছিলাম মারাত্মকভাবে ইমান কমতেছে। তারপর পায়ে আঘাত পেলাম পায়ে আঘাত বাড়িতে শুয়ে শুয়ে অনেকদিন এবং এখন চেয়ারে বসে নামাজ পড়তেছি৷ কিন্তু একটা মারাত্মক সমস্যা হয়ে গেছে ইমান খুব কমে গিয়ে মুনাফিকের কাতারে পৌছে গেছে নামাজ পড়তে গেলে রিয়া ও রিয়ার ওয়াসওয়াসার সমস্যা মানুষের সামনে তো নামাজ পড়তেই পারি না একা একা নামাজ পড়তে গেলেও একি সমস্যা ভুল করে এক দু বার রিয়া দুর করতে বা মন অন্যদিকে দেয়ার জন্য হুজুর বা পীরের চেহারা মনে করে ফেলেছিলাম । জানতাম এটা শিরক এবং তারপর থেকেই শুরু নামাজে, জিকিরে সর্বদা হুজুরদের চেহারা ভাসত এবং এটা দুর করতে গিয়ে অন্য চিন্তা করতে গিয়ে আমি ভুলে অন্য হুজুরের চেহারা মনে করে ফেলতাম। নামাজে, জিকিরে রিয়া আসুক বা না আসুক শুধু একটার পর একটা হুজুরের চেহারা ভাসে। দুর করতে গিয়ে আবার আরেক হুজুরের চেহারা চিন্তা করে ফেলি ভুলে। তারপর আবার জানলাম শুধু নামাজে এবং জিকিরে নয় সকল ইবাদত করার সময় হুজুরদের চেহারা চিন্তা করা শিরক। তারপর থেকেই শুরু যেমনঃ বাবা মা কোন একটা কাজ করতে বলতেছে সেটা করতে গিয়ে চিন্তা আসত এটা বাবা মায়ের বাধ্য হওয়া এখানেও হুজুরের চেহারা চিন্তা করলে শিরক এবং বিভিন্ন হুজুরের চেহারা ভাসত এবং এটা দুর করতে গেলে দেখা গেত শয়তানের ফাদে পড়ে আমি শিরক করে ফেলতাম, বাবা মা শুয়ে থাকতে বললে বা ঘুমাতে বললে ঘুমাতে গেলে একই অবস্থা, তারপর তওবা করতে গেলেও একি অবস্থা, নামাজে এমন অবস্থা হইছে আমাকে অনেক আগের দেখা মুভি, সিনেমা, নাটক ইত্যাদি মনে করে নামাজ পড়ি নইলে এক নামাজে হাজার বার শিরক হয়ে যাবে, বাবা মা পড়তে বসতে বললে, পরীক্ষা দিতে গিয়ে, রাসায় হাটাহাটি করতে, কারো সাথে নিজের সমস্যার ব্যাপারে কথা বলতে গেলে এমন যেনো শয়তান আমাকে বোঝাতে যে এভাবে এভাবে এটা তোমার নেক আমল হচ্ছে এবং শুরু হয়ে যেতো এমনকি এই লেখা পাঠাতে গিয়েও একি কাজ বারবার হয়ে গেছে। যদি এড়িয়ে যেতে চাই ওয়াসওয়াসা তাহলে হুজুরের চেহারা সামনে এসে ভাসে এবং শয়তান যেনো এমন বলে তুমি তো হুজুরের থেকে মন না শরিয়ে তার চেহারা চিন্তা করে আমল করেছো তুমি শিরক করেছ। পরবর্তীবার হুজুরের চেহারা থেকে মন সরাতে গিয়ে অন্য হুজুরের চেহারা চিন্তা করে ফেলি। এভাবে শয়তানের ফাদে পড়ে শিরক করে ফেলি৷ আবার এই এক হুজুরের চেহারা চোখের সামনে আসলে অন্য হুনুরের চেহারা চোখের সাম্নে আসতে গেলে ভুল করে পুনরায় আগের হুজুরের চেহারা চিন্তা করে ফেলি। আবার অবস্থা খুবই মারাত্মক। আল্লাহর রহমতের উপর আমি নিরাশ নই কিন্তু নিজের উপরে একদম হতাশ। আমার মনে হয় আত্বহত্যা ছাড়া পথ নেই৷ এভাবে চললে এমনিতেই চিরস্থায়ী জাহান্নাম এবং আত্বহত্যার ও একই শাস্তি৷ আমি কোন উপায় পাচ্ছি না। আমাকে দয়া করে কোন সমাধান দিন। আল্লাহ আপনার উপর সন্তুষ্ট হবেন।

عفوا، هذه المدخلة موجودة فقط في البنغالية.

হুজুর আসসালামু আলাইকুম।হুজুর আমি ওসওয়াসা রোগে আক্রান্ত। আমার মনে এটা আসে যে আমি যদি মাথা সামনের দিকে হালকা ঝুকাই কিংবা সামনের দিকে নাড়াই তবে কোন নির্দিষ্ট ব্যক্তির নাম মনে আসত যে তাকে রুকু করছি।এরপরে আমি মাথা সবসময় সোজা রাখতে চাইতাম।কিন্তু পরে জানলাম এটা ওসওয়াসা।এরপর থেকে যখনই ঐ চিন্তা আসে আমি তাতে পাত্তা না দিয়ে সবসময়ই মাথা সামনের দিকে ঝুকাই এবং যেভাবে মনে চায় সেভাবেই ঝুকাই যাতে ওসওয়াসা চলে যায় কিন্তু এই নিয়তে নয় যে তাকে আমি রুকু করছি। সেই মাথা ঝুকানো অবস্থায় মনে এই ওসওয়াসা আসে যে আমি তাকে রুকু করছি কিন্তু এই ওসওয়াসা আমি পাত্তা দেই না।এভাবে কি কোন সমস্যা হবে?

عفوا، هذه المدخلة موجودة فقط في البنغالية.

আসসালামুআলাইকু। আমি বিগত কয়েকদিনথেকে খুব অস্থিরতায় ভুগছি। প্রতিনিয়ত আমার মনে হচ্ছে আমি মনে হয় কাফির হয়ে গিয়েছি। আমার এটা মনে হওয়ার কারণও আছে। হুট করে কয়েকদিন থেকে আল্লাহ ও রাসূল(সাঃ) সম্পর্কে অন্তরে খুব বাজে বাজে কথা মনে হ। অথচ আগে এরকম কখনও হয়নি, হলেও তা এখনকার মতো প্রতিদিন হয়নি। আমি খুবই ভেঙে পড়েছি। প্রতিনিয়ত মনে হচ্ছেআমি মনে হয় কাফির হয়ে গিয়েছি। তওবা করার পরও এসব খারাপ কথা মনে হচ্ছে। অবস্থা এতোটাই খারাপ যে আমি রাসূলের (সাঃ) এর নাম মুখে নিচ্ছি, অন্তরে তখনই খুব খারাপ কিছু মনে হচ্ছে। এখন আমার করণীয় কি? আমি কি সত্যি কাফির হয়ে গিয়েছি? আর না হলে কোন আমলের মাধ্যমে এর থেকে বাঁচা যাবে? আর যদি কাফির হয়ে যাই তাহলে পুনরায় কিভাবে ঈমান ঠিক করে নিব? আমাকে একটু জানাবেন দয়া করে। আমি খুবই অস্থিরতার মধ্যে দিন যাপন করছি।

عفوا، هذه المدخلة موجودة فقط في البنغالية.

البحث