আস্সালামু আলাইকুম,প্রসাব করার সময় ঢিলা কুলুপ ব্যবহার করার সময় এক হাত দিয়ে লজ্জাস্থান এবং অপর হাত দিয়ে টিসু ধরতে হয়, নতুবা কাপড় নষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে। তো কোন হাত দিয়ে টিসু ধরবো এবং কোন হাত দিয়ে লজ্জাস্থান ধরবো ? عفوا، هذه المدخلة موجودة فقط في البنغالية.
আসসালামু আলাইকুম।১। কোন মেয়ের হায়েজ কোন মাসে ৬ দিন, কোন মাসে ১০ দিন আবার কোন মাসে ১০ দিনের বেশি স্থায়ী হয়। এমতাবস্থায় যেই মাসে ১০ দিনের বেশি স্থায়ী হয় সেই মাসে হায়েজ হিসেবে কতদিন গণনা করবে? ৬ দিন নাকি ১০ দিন?২।১০ দিনের বেশি রক্ত জারী থাকা অবস্থায় নামাজ পড়ার ক্ষেত্রে প্রতি ওয়াক্তেই কি তাকে আলাদা কাপড়/ন্যাপকিন বেঁধে নিতে হবে?৩। পরপর কয়েক মাস ১০ দিনের বেশি স্থায়ী হলে তার জন্য চিকিৎসা নেওয়া কি জরুরী? عفوا، هذه المدخلة موجودة فقط في البنغالية.
১.স্বপ্নদোষ/উত্তেজনা ব্যতীত অন্য কোন কারনে যদি আমার লিঙগের মাথায় বীর্যের ন্যায় লক্ষিত হয় তাহলে করনীয় কি?২।দীর্ঘ সময় প্রসাব না করলে লিঙগের মাথায় বীর্যের ন্যায় লক্ষিত হয় তাহলে কী আমি পাক জামাকাপড় অন্যান্য জিনিস পত্র ধরতে পারব। عفوا، هذه المدخلة موجودة فقط في البنغالية.
আসসালামু আলাইকুম।১. ফজরের সময়ে ঘুম থেকে না উঠতে পেরে সকাল ৯ টায় উঠে যদি সাথে সাথে ফজরের নামাজ না পড়ে যোহরের আগে ফজর পড়ে তাহলে কি ইচ্ছাকৃত নামাজ ছেড়ে দেওয়ার গুনাহ হবে?২. বাথরুম করার সময় কোন কারণে ঢিলা ব্যবহার করতে পারিনি। আন্ডারওয়্যারে কিছু প্রশাব লেগেছে হয়তো। এই অবস্থায় নামাজের সময়ও হয়েছে। অফিসে বা রাস্তায় থাকার কারণে আন্ডারওয়্যার পাল্টানো সম্ভব না হলে কি করব? ৩. আমাদের অফিসে জামায়াতে নামাজ পড়ার ব্যবস্থা আছে। একজন ইমাম সাহেবও আছে। কোন কারণে ইমাম সাহেব অনুপস্থিত থাকলে অন্য একজন ইমামতি করে। তার কুরআন তিলাওয়াত সহীহ্ না। (হাফেজি মাদ্রাসায় পড়ার কারণে আমার কুরআন তিলাওয়াত সহীহ্) এই অবস্থায় আমি কি ওই লোকের পিছনে জামায়াতে নামাজ পড়তে পারবো? আমি যদি ইচ্ছাকৃত জামায়াত ছেড়ে দিয়ে একা নামাজ পড়ি তাহলে কি আমার গুনাহ হবে? আর যারা তার পেছনে নামাজ পড়ছে তাদের কি নামাজ সহীহ্ হচ্ছে?উল্লেখ্য, অশুদ্ধ কুরআন তিলাওয়াতকারী লোকের পিছনে নামাজ পড়লে আমি মনে শান্তি পাই না। عفوا، هذه المدخلة موجودة فقط في البنغالية.
অাসসালামু অালাইকুম। মুহতারাম আমি আপনার একজন নিয়মিত পাঠক ও শুভাকাঙ্খী। হযরত কুরবানী, আকীকা ইত্যাদি ইসলামী হুকুম আদায়ের জন্য গত শুক্রবার দুটি বাচ্চা সহ একটি ছাগল ক্রয় করেছি। এখন আমার বর্তমান নিয়ত হচ্ছে এগুলো কুরবানীর সময় কুরবানী এবং আকীকার সময় আকীকা দিবো। এখন যদি এই নিয়ত করি যে, কুরবানী-আকীকার পাশাপাশি যদি ছাগল বাচ্চা হওয়ার দ্বারা বৃদ্ধি পায় তবে তা বিক্রয়ও করবো তাহলে কি তা যাকাতের সম্পদের মধ্যে ধরতে হবে? যেহেতু নতুন ছাগল পালন শুরু করেছি তাই এর পেশাব-পায়খানার কি হুকুম তা জানালে কৃতজ্ঞ হবো। অথাৎ শরিরে বা কাপড়ে যদি লাগে তবে কতটুকু মাফ ইত্যাদি ইত্যাদি। যাযাকাল্লাহু খাইর। আল্লাহ তা’য়ালা আপনার এই অত্যান্ত মূল্যবান খেদমতকে কবুল করুন। আমীন। عفوا، هذه المدخلة موجودة فقط في البنغالية.