আস্সালামু আলাইকুম,এক কিতাবে পড়েছিলাম যে, প্রত্যেক যুগে আল্লাহতায়ালা ৪০ জন আল্লাহর তায়ালার বিশেষ বান্দা এই পৃথিবীতে আনেন তারা সমস্ত উম্মতে মোহাম্মদীর প্রতিনিধি করেন। উক্ত কথাটুকু কতটুকু সত্য ? عفوا، هذه المدخلة موجودة فقط في البنغالية.
আসসালামু আলাইকুম।আমি এস এস সি পরীক্ষার আগে থেকে প্রায় নিয়মিত নামাজ পড়ি।এখন ভার্সিটিতে অনার্স সেকেন্ড ইয়ার প্রায় শেষ।এর মধ্যে দাড়িও রাখছি।কিন্তু সমস্যা হলো এতদিনে ফজর নামাজ খুব কম পড়ছি।ইন্টারমিডিয়েটে বিভিন্ন অসুস্থতার কারনে খুব বেশী ঘুম পাড়তাম।দিনে ৯\১০\১১ ঘন্টা।যার কারনে আগে ঘুমালেও উঠতে অনেক দেরী হত।এখনও অনেক বেশী ঘুমাই।৯\১০ ঘ্ন্টা।যার কারনে প্রতিদিন এলার্ম দেয়া থাকলেও বেশিরভাগ দিন উঠতে পারিনা।সকালে উঠে নামাজ পড়ি।অনেক চেস্টাতেও হচ্ছেনা।আমার প্রশ্ন হলো আমি মুনাফিক কিনা?(২)আমি নামজ পড়ি আবার মাঝে মাঝে গান শুনি, নাটক দেখি, এটা ইসলামের দৃস্টিতে কিরুপ।ব্যাখ্যা করলে সুবিধা হতো।এগুলা বাদ দেয়া কতটা জরুরি? عفوا، هذه المدخلة موجودة فقط في البنغالية.
আস্সালামু আলাইকুম, নিচের হাদিসটি কি সব সলাতের জন্য প্রযোজ্য (যেমন: ফরজ, ওয়াজিব, সুন্নত, নফল এবং জামাতে সলাত আদায় করা অবস্থায়)? একদিন ওছমান বিন আবুল আছ (রাঃ) রাসূল (ছাঃ)-কে বললেন, ‘হে আল্লাহর রাসূল!শয়তান আমার এবং আমার ছালাত ও ক্বিরাআতের মাঝে প্রতিবন্ধকতা এবং ছালাতে সন্দেহ সৃষ্টি করে। রাসূল (ছাঃ) বললেন, এ শয়তানটিকে খিনযাব বলা হয়। যখন তুমি এর প্ররোচনা বুঝতে পারবে, আল্লাহর কাছে পানাহ চাইবে এবং বাম দিকে তিনবার থুক মারবে। তিনি বলেন, আমি এমনটি করেছি, আল্লাহ তাআলা আমার থেকে শয়তানের ওয়াসওয়াসা দূর করে দিয়েছেন।[মুসলিম হা/২২০৩; ] عفوا، هذه المدخلة موجودة فقط في البنغالية.
অাসসালামু অালাইকুম। হযরত অাশা করি আল্লাহ তা’য়ালার মেহেরবানীতে ভালো অাছেন। হযরত আমার একটি ছোট এমদাদীয়া লাইব্রেরীর পকেট হাফিজী কোরআন শরীফ আছে। সাধারণ ভাবে যেটা সব দোকানে পাওয়া যায়। হযরত আমার প্রশ্ন গুলো হচ্ছে-১। যেহেতু এর উপরে একটি চেন যুক্ত রেকসিনের কভার থাকে যেটা ইচ্ছা করলে সহজে খোলা যায় অথ্যাৎ কোরআন শরিফের সাথে আঠা দিয়ে সংযুক্ত করা নয় তাই অযু ছাড়া কভার বন্ধ অবস্থা আমার কোরআন শরীফটি ধরা, পকেট থেকে বের করা বা অন্য জায়গায় থাকলে সেখান থেকে পকেটে নেয়া ইত্যাদি করা যাবে কি?২। আমি অধিকাংশ সময় কোরআন শরিফটি আমার পকেটেই রাখি। যে কোন জায়গায় যেতে সাথে করে নিয়ে যাই। কিন্তু অনেক সময় ভুলবশত মনে না থাকার কারণে মাঝে মধ্যে বাথরুমে গিয়ে বাথরুম করে আসার পরে মনে হয় হায় কি ভুল হলো কোরআন শরীফ সহই বাথরুমে গিয়ে ছিলাম। এতে কি আমার গুনাহ হবে?যদি প্রশ্ন ব্যতিত এ ব্যাপারে আরো কিছু বলার থাকে তবে জানালে কৃতজ্ঞ হব।জাযাকাল্লাহু খাইর ফিদ দারাইন। عفوا، هذه المدخلة موجودة فقط في البنغالية.
আসসালামু আলাইকুম হযরত আশা করি আল্লাহ দয়া ভালো আছেন।আপনাকে আমি দেখিনি তবে আপনার জন্য অন্তর থেকে দোয়া করি।আপনার এই ওয়েবসাইটের জন্য অনেক বেশী ফায়দা আসছে আমি সহ অনেক মুসলিম উম্মাহ আলহামদুলিল্লাহ।দোয়া করি আপনার জন্য।আপনি ও আমার জন্য দোয়া করবেন।হযরত আমার প্রশ্ন গুলো হলো:১/হযরত আমি সফর পথ হোক বা যে কোনো পথে তাসবীহ নিয়ে থাকি হাতে থাকে আদায় করি কিন্তু এতে কি রিয়া হচ্ছে?২/তাসবীহ দিয়ে কি সাওয়াব কম হবে হাতের আংগুল দিয়ে করার চেয়ে?৩/আমার মনে যে ওয়াসওয়াসা আসে রিয়া হয়ে যাচ্ছে কিনা না আমি তাসবীহ সাথে নিয়ে রাখবোনা,কিন্তু হযরত আমার তাসবীহ আল্লাহ স্মরণ করিয়ে দেয়,আর লম্বা তাসবীহ আমল সকাল-সন্ধ্যা বিশেষ তাসবীহ দিয়ে সহজ হয় করা আমি কি করবো?এই যে আপনাকে বলছি আমার কেমন লাগছে না জানি রিয়া হয়ে গেলো!ইসলাহ জন্য জবাব অপেক্ষা থাকলাম হযরত।জাযাকাল্লাহু খায়রান ফিদ দারাইন। عفوا، هذه المدخلة موجودة فقط في البنغالية.