প্রশ্ন : ১। এশার পর সুরা মুলক পাঠ করলে তো কবরের আজাব থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে। আমার আম্মা এই সুরা পারে না। আমি যদি তাকে প্রতিদিন সুরাটা তিলাওয়াত করে শুনাই তাহলে তিনিও কি কবরের আজাব থেকে মুক্তি পাবেন? ২। কেউ যদি মোবাইলের রেকর্ড থেকে প্রতিদিন সুরা মুলক শুনে তাহলেও কি আমলটা আদায় হবে? ৩। একজন কুরআনের হাফেজ হাশরের ময়দানে ১০ জন ব্যক্তির জন্য সুপারিশ করতে পারবে। কথাটা কতটুকু সত্য?
উত্তর :১। হাদীস শরীফে আছে সূরা মূলক যে ব্যক্তি মুখস্থ করবে এবং তিলাওয়াত করবে, তার জন্য উক্ত সূরা সুপারিশ করবে। হাদীস শরীফ থেকে অন্যের নিকট থেকে শ্রবণ করলে উক্ত ফযীলাত অর্জনের বিষয়টি বুঝে আসে না।
২। এর দ্বারা কিছুই হবে না। তিলাওয়াত শ্রবণের যে ছাওয়াব সেটাও অর্জন হবে না।
৩। নিম্নোক্ত লিঙ্কে আপনি আপনার উত্তর পেয়ে যাবেন ইংশাআল্লাহ-
http://muftihusain.com/ask-me-details/?poId=3256